নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
শনিবার সকালে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়ে উক্ত কর্মসূচি পালন করা হয়। কর্মসূচি শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে উপাচার্য প্রফেসর ড. দিদার-উল-আলম শহীদদের স্মরণে বক্তব্য রাখেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফারুক উদ্দিন, রেজিস্ট্রার প্রফেসর মমিনুল হোক, বিভিন্ন বিভাগের ডিন, বিভাগীয় চেয়ারম্যান ও বিভিন্ন দফতরের পরিচালকরা।
পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের নবনির্বাচিত শিক্ষক সমিতি (নীল দল) শহীদ মিনার ও বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করে। এসময় শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর ও সাধারণ সম্পাদক মজনুর রহমান সহ অন্যান্য নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
বুদ্ধিজীবী হত্যার প্রথম এবং প্রধান উদ্দেশ্য ছিলো জাতীর মেধাবী দের ধ্বংস করে দেশ কে মেধাশূন্য করা।
এই দিনে যাদের হত্যা করা হয়েছিল তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন—ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যে ছিলেন এ এন এম মুনীর চৌধুরী, ড. জিসি দেব, মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, আনোয়ার পাশা, ড. জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা, আবদুল মুকতাদির, এস এম রাশীদুল হাসান, ড. এন এম ফয়জুল মাহী, ফজলুর রহমান খান, এ এন এম মুনীরুজ্জামান, ড. সিরাজুল হক খান, ড. শাহাদাত আলী, ড. এম এ খায়ের, এ আর খান খাদিম, মো. সাদেক, শরাফত আলী, গিয়াসউদ্দিন আহমেদ, অনুদ্বৈপায়ন ভট্টাচার্য আরো নাম না জানা অনেকে।