×

Advertisement

Welcome to The-News24

Welcome to The-News24.com



রমজানে চাল-তেল ছাড়া বেশিরভাগ পণ্যের দামই কম, খুশি ক্রেতারা

 


নিরপেক্ষ ও মুক্তভাবে ব্যবহারযোগ্য সংবাদ:

রমজানে এ বছর অন্যান্য বছরের তুলনায় বেশ কিছু পণ্যের দাম স্থিতিশীল ছিল। বাজারে বড় কোনো অস্থিরতা লক্ষ্য করা যায়নি। সয়াবিন তেলের সংকট কিছুটা কমলেও বোতলজাত তেলের সরবরাহ এখনো স্বাভাবিক হয়নি। চালের দাম তুলনামূলকভাবে বেশি রয়েছে।

রাজধানীর বিভিন্ন বাজার পরিদর্শনে দেখা গেছে, করলা ৬০-৮০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০-৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বেশিরভাগ সবজির দাম ৪০ থেকে ৬০ টাকার মধ্যে রয়েছে। কাঁচা মরিচ ৪০-৬০ টাকা ও টমেটো ২০-৩০ টাকা কেজিতে পাওয়া যাচ্ছে।

রমজানে লেবু, শসা ও বেগুনের চাহিদা বেশি থাকে, তবে এ বছর এগুলোর দাম কিছুটা কম। বেগুন ৬০-৮০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে, যা আগের তুলনায় কম। লেবুর হালি ৪০ টাকা এবং শসার দাম ৪০-৫০ টাকা কেজি।

পেঁয়াজের দামেও কিছুটা কমতি দেখা গেছে। খুচরা পর্যায়ে দেশি পেঁয়াজ ৩৬-৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে, যেখানে গত বছর এই দাম ছিল ১১০-১৩০ টাকা। আলুর দামও অর্ধেকে নেমে ২০-২৫ টাকা কেজি হয়েছে।

বাজার করতে আসা ক্রেতারা এবারের বাজার পরিস্থিতি নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। অনেকে মনে করছেন, আগের বছরের তুলনায় বাজারের অবস্থা অনেকটাই স্বাভাবিক ও ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রয়েছে।

ব্রয়লার মুরগির দামও কমতির দিকে, যা এখন ২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ডিমের দাম প্রথম রোজায় ১৩০ টাকা থাকলেও এখন ১১৯ টাকা ডজনে নেমেছে।

এ বছর এখন পর্যন্ত চিনি, খেজুর ও ডালের দাম তুলনামূলকভাবে কম রয়েছে। তবে বোতলজাত সয়াবিন তেলের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি রয়ে গেছে, ফলে বাজারে দামে কিছুটা পার্থক্য দেখা যাচ্ছে।

চালের বাজারে এখনো স্থিতিশীলতা আসেনি। আমদানি শুল্ক কমলেও খুচরা পর্যায়ে দাম কমার কোনো প্রভাব দেখা যায়নি। মোটা চাল ৫০-৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে, যা এক মাস ধরে একই রয়েছে। মাঝারি চাল ৫৮-৬৫ টাকা ও সরু চাল ৭২-৮৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

এই প্রতিবেদনটি উন্মুক্তভাবে ব্যবহারযোগ্য এবং তথ্যভিত্তিক উপস্থাপনের জন্য উপযোগী।





Source: rtvonline

Post a Comment

0 Comments